বিভাগীয় শহর সিলেটে শীর্ষ দৈনিক নবচেতনার ও দি ডেইলি ট্রাইবুনাল এর পাঠক আড্ডা অনুষ্টিত হয়েছে। ব্যুরো প্রধান জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে দক্ষিণ সুরমা প্রতিনিধি শাহজাহান আহমদ লিটনের সঞ্চালনায় সিলেটের বিশিষ্টজনদের নিয়ে অনুষ্টিত হলো পাঠক আড্ডা। তিনঘণ্টা ব্যাপী পাঠক আড্ডায় কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক উদ্যোক্তা উপস্থিত হয়েছিলেন। পত্রিকা নিয়মিত প্রকাশনা জন্মলগ্ন থেকে সত্যপ্রকাশের দৃঢ়তা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ। দল মতের ঊর্ধে উঠে জাতীয় স্বার্থের প্রাধান্য। গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আপোষহীন পথচলা। পাঠকের পছন্দ এবং বিষয় বস্তুু নির্বাচন, ঝকঝকে ছাপা বিপুল পাঠকের মনযোগ কাড়তে সক্ষম হয়েছে। সিলেটে বাংলা দৈনিক নবচেতনা এবং ইংলিশ দৈনিক দি ডেইলি ট্রাইবুনালের নিয়মিত পাঠকদের নিয়ে এই প্রথম কোন আয়োজনে পাঠকরা তাদের নিজস্ব মতামত তোলে ধরেন এবং পত্রিকা গুলোতে কর্মরত সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করেন, তারা আশা প্রকাশ করেন পত্রিকা গুলোর নিয়মিত প্রকাশনা এবং অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। নারী নেত্রীরা বলেন নারীদের সুখ বা দুঃখ তাদের সৃষ্টিশীলতা নিয়ে এক পৃষ্টা নিয়মিত প্রকাশনা থাকলে পাঠকপ্রিয়তা আরো বৃদ্ধি পাবে।পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে মূলস্রোতে সম্পৃক্ত করার চেষ্টাটি করতে পারে পত্রিকা গুলো। বিশিষ্ট ফ্যাশন ডিজাইনার মাসুদ নারী পাঠকদের সঙ্গে একমত পোষণ করে বলেন সিলেটে এদুটো পত্রিকা সবখানে পাওয়া যায়না। পত্রিকা বিক্রি হোক কিংবা না, চাইলেই যেন কেউ পায়।সেরকম ব্যবস্থা করতে ব্যুরো প্রধান এবং সম্মানীত সম্পাদক সাহেবের প্রতি আহবান জানাচ্ছি। মানবাধিকার কর্মী কানুলাল বলেন আমি দৈনিক নবচেতনা এবং দি ডেইলি ট্রাইবুনাল নিয়মিত রাখতে চাই সিলেটে হকারের কাছে পত্রিকা পাওয়া যায়না। আশা করব কর্তৃপক্ষ বিষয়টির গুরুত্ব সহকারে দেখবেন। এম এ ওয়াহিদ চৌধুরী বলেন দি ডেইলি ট্রাইবুনালের ভেতরের পাতা গুলোর প্রতি আরো বেশি যত্নশীল হতে হবে ছবি স্পষ্ট হয়না অতিরিক্ত কালির কারণে ঝাপসা দেখায়। নবচেতনার ঝকঝকে ছবি এবং নজরকাড়া। সভাপতির বক্তব্যে দি ডেইলি ট্রাইবুনাল এবং দৈনিক নবচেতনার সিলেট ব্যুরো প্রধান মানবাধিকার বাস্তবায়ন কমিশনের সভাপতি অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মেম্বার সাংবাদিক আ ম ন জামান চৌধুরী পাঠক এবং আলোচকদের উদ্দেশ্যে বলেন আপনাদের মতামত আমাদের পরিবর্তনের লক্ষ্যে উৎসাহিত করবে, আমার দু’টি পত্রিকার দ’জন সম্পাদকই আধুনিক মনস্ক,মনা বিচক্ষণ, পাণ্ডিত্যের অধিকারী বন্ধুবৎসল। সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি দায়বদ্ধতা। তা থেকে একটি গুণগত পরিবর্তনের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে দি ডেইলি ট্রাইবুনাল এবং নবচেতনা। আমি কর্তৃপক্ষের কাছে আপনাদের বক্তব্য পৌঁছে দেবার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করছি, পরে তিনি পত্রিকার পক্ষ থেকে সবাইকে মিষ্টিমুখ করান অনুষ্টানে অংশ গ্রহণ করে মূল্যবান মতামত প্রদানের জন্য ব্যুরো প্রধান সমাগত প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ভবিষ্যতে সবাইকে পাশে থাকার আহবান জানান।