লড়াইটা ছিল ট্রফি ধরে রাখার ঐতিহ্য বনাম ইতিহাসের হাতছানির। সেই লড়াইয়ে জয় হল ঐতিহ্যের। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স (১৫৭/৫) ফাইনালে পাঁচ উইকেটে দিল্লিকে হারিয়ে পঞ্চমবার চ্যাম্পিয়ন হল আইপিএলে। আর দিল্লি ক্যাপিটালসকে (১৫৬/৭) সন্তুষ্ট থাকতে হল রানার্স-আপ হয়ে। প্রথমবার ফাইনালে খেলতে পারাটাই তাদের জন্য সবচেয়ে বড় তৃপ্তি।
করোনাভাইরাসের কারণে এবার দর্শকশূন্য গ্যালারিতে হয়েছে আইপিএলের সব কটি ম্যাট। তাতে গ্ল্যামারে ঘাটতি দেখা দিলেও অর্থের ঝনঝনানি কমেনি এতোটুকুনও।
অর্থের ছড়াছড়ি এই বিগ বাজেটের ফ্রাঞ্চাইজি লিগে কোন দল কত পেল, কোন খেলোয়াড়ের ভাগ্যে কত জুটল তা জানতে বেশ আগ্রহী ক্রিকেটপ্রেমীরা।
চলুন জেনে আসা যাক ১৩তম আইপিএলের পর্দা নামার পর কোন দল কত অর্থ পেল –
এবারের আইপিএলে শুধু ফাইনাল ম্যাচেই খরচ করা হয়েছে ৫১ কোটি ৩ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ৫৮ কোটি টাকা) পুরস্কার। ব্যক্তিগত ও দলীয়ভাবে দেয়া হয়েছে এ পুরস্কার।
সবচেয়ে বেশি পেয়েছে রোহিত শর্মার দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় মুম্বাইকে দেয়া হয়েছে ২০ কোটি রুপির চেক।
প্রথমবার আইপিএল রানার্সআপ হওয়া দিল্লি পেয়েছে সাড়ে ১২ কোটি রুপির চেক। এছাড়া প্লে-অফ থেকে বাদ পড়া দুই দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুকে ৮ কোটি ৭৫ লাখ রুপির দুটি ভিন্ন ভিন্ন চেক দেয়া হয়েছে।
ফাইনালের ম্যাচসেরা খেলোয়াড় হিসেবে ৫ লাখ রুপি জিতেছেন ট্রেন্ট বোল্ট। এছাড়া পাওয়ারপ্লেয়ার অব দ্য সিজন হিসেবে পেয়েছেন আরও ১০ লাখ রুপি।
এর বাইরে আরও ৭টি ক্যাটাগরিতে ১০ লাখ রুপি করে পুরস্কার দেয়া হয়েছে। টুর্নামেন্টের মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার নির্বাচিত হয়েছে রাজস্থান রয়্যালসের ইংলিশ পেসার জোফরা আর্চার। এছাড়া পুরস্কার দেয়া হয়েছে টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ছক্কা হাঁকানো খেলোয়াড়কে। সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহককে, সর্বোচ্চ উইকেট শিকারিকে।
এক নজরে ফাইনালে দেয়া পুরস্কার তালিকা
ম্যান অব দ্য ফাইনাল – ট্রেন্ট বোল্ট (৫ লাখ রুপি)
ইমার্জিং প্লেয়ার অব দ্য সিজন – দেবদূত পাড্ডিকাল (১০ লাখ রুপি)
ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার অব দ্য সিজন – জোফরা আর্চার (১০ লাখ রুপি)
গেমচেঞ্জার অব দ্য সিজন – লোকেশ রাহুল (১০ লাখ রুপি)
সুপারস্ট্রাইকার অব দ্য সিজন – কাইরন পোলার্ড (১০ লাখ রুপি)
সর্বোচ্চ ছক্কা – ইশান কিশান (১০ লাখ রুপি)
পাওয়ারপ্লেয়ার অব দ্য সিজন – ট্রেন্ট বোল্ট (১০ লাখ রুপি)
পার্পল ক্যাপ উইনার – কাগিসো রাবাদা (১০ লাখ রুপি)
অরেঞ্জ ক্যাপ উইনার – লোকেশ রাহুল (১০ লাখ রুপি)
ফেয়ারপ্লে এওয়ার্ড – মুম্বাই ইন্ডিয়ানস (অর্থ পুরস্কার নেই)
চতুর্থ স্থান – রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু (৮.৭৫ কোটি রুপি)
তৃতীয় স্থান – সানরাইজার্স হায়দরাবাদ (৮.৭৫ কোটি রুপি)
রানার্সআপ – দিল্লি ক্যাপিট্যালস (১২.৫০ কোটি রুপি)
চ্যাম্পিয়ন – মুম্বাই ইন্ডিয়ানস (২০ কোটি রুপি)
লড়াইটা ছিল ট্রফি ধরে রাখার ঐতিহ্য বনাম ইতিহাসের হাতছানির। সেই লড়াইয়ে জয় হল ঐতিহ্যের। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স (১৫৭/৫) ফাইনালে পাঁচ উইকেটে দিল্লিকে হারিয়ে পঞ্চমবার চ্যাম্পিয়ন হল আইপিএলে। আর দিল্লি ক্যাপিটালসকে (১৫৬/৭) সন্তুষ্ট থাকতে হল রানার্স-আপ হয়ে। প্রথমবার ফাইনালে খেলতে পারাটাই তাদের জন্য সবচেয়ে বড় তৃপ্তি।
করোনাভাইরাসের কারণে এবার দর্শকশূন্য গ্যালারিতে হয়েছে আইপিএলের সব কটি ম্যাট। তাতে গ্ল্যামারে ঘাটতি দেখা দিলেও অর্থের ঝনঝনানি কমেনি এতোটুকুনও।
অর্থের ছড়াছড়ি এই বিগ বাজেটের ফ্রাঞ্চাইজি লিগে কোন দল কত পেল, কোন খেলোয়াড়ের ভাগ্যে কত জুটল তা জানতে বেশ আগ্রহী ক্রিকেটপ্রেমীরা।
চলুন জেনে আসা যাক ১৩তম আইপিএলের পর্দা নামার পর কোন দল কত অর্থ পেল –
এবারের আইপিএলে শুধু ফাইনাল ম্যাচেই খরচ করা হয়েছে ৫১ কোটি ৩ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ৫৮ কোটি টাকা) পুরস্কার। ব্যক্তিগত ও দলীয়ভাবে দেয়া হয়েছে এ পুরস্কার।
সবচেয়ে বেশি পেয়েছে রোহিত শর্মার দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় মুম্বাইকে দেয়া হয়েছে ২০ কোটি রুপির চেক।
প্রথমবার আইপিএল রানার্সআপ হওয়া দিল্লি পেয়েছে সাড়ে ১২ কোটি রুপির চেক। এছাড়া প্লে-অফ থেকে বাদ পড়া দুই দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুকে ৮ কোটি ৭৫ লাখ রুপির দুটি ভিন্ন ভিন্ন চেক দেয়া হয়েছে।
ফাইনালের ম্যাচসেরা খেলোয়াড় হিসেবে ৫ লাখ রুপি জিতেছেন ট্রেন্ট বোল্ট। এছাড়া পাওয়ারপ্লেয়ার অব দ্য সিজন হিসেবে পেয়েছেন আরও ১০ লাখ রুপি।
এর বাইরে আরও ৭টি ক্যাটাগরিতে ১০ লাখ রুপি করে পুরস্কার দেয়া হয়েছে। টুর্নামেন্টের মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার নির্বাচিত হয়েছে রাজস্থান রয়্যালসের ইংলিশ পেসার জোফরা আর্চার। এছাড়া পুরস্কার দেয়া হয়েছে টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ছক্কা হাঁকানো খেলোয়াড়কে। সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহককে, সর্বোচ্চ উইকেট শিকারিকে।
এক নজরে ফাইনালে দেয়া পুরস্কার তালিকা
ম্যান অব দ্য ফাইনাল – ট্রেন্ট বোল্ট (৫ লাখ রুপি)
ইমার্জিং প্লেয়ার অব দ্য সিজন – দেবদূত পাড্ডিকাল (১০ লাখ রুপি)
ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার অব দ্য সিজন – জোফরা আর্চার (১০ লাখ রুপি)
গেমচেঞ্জার অব দ্য সিজন – লোকেশ রাহুল (১০ লাখ রুপি)
সুপারস্ট্রাইকার অব দ্য সিজন – কাইরন পোলার্ড (১০ লাখ রুপি)
সর্বোচ্চ ছক্কা – ইশান কিশান (১০ লাখ রুপি)
পাওয়ারপ্লেয়ার অব দ্য সিজন – ট্রেন্ট বোল্ট (১০ লাখ রুপি)
পার্পল ক্যাপ উইনার – কাগিসো রাবাদা (১০ লাখ রুপি)
অরেঞ্জ ক্যাপ উইনার – লোকেশ রাহুল (১০ লাখ রুপি)
ফেয়ারপ্লে এওয়ার্ড – মুম্বাই ইন্ডিয়ানস (অর্থ পুরস্কার নেই)
চতুর্থ স্থান – রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু (৮.৭৫ কোটি রুপি)
তৃতীয় স্থান – সানরাইজার্স হায়দরাবাদ (৮.৭৫ কোটি রুপি)
রানার্সআপ – দিল্লি ক্যাপিট্যালস (১২.৫০ কোটি রুপি)
চ্যাম্পিয়ন – মুম্বাই ইন্ডিয়ানস (২০ কোটি রুপি)