মাগুরার মহম্মদপুরে শারদীয় দূর্গোৎসবের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে। এ বছর উপজেলায় ১১৪ টি পূজা মন্ডপে পালিত হবে সনাতন ধর্মালম্ববীদের বড় দর্মীয় উৎসব দূর্গাপূজা। এর মধ্যে বাবুখালী ইউনিয়নে ৩৪টি মন্দিরে, বিনোদপুর ইউনিয়নে ১৩টি ,দীঘা ইউনিয়নে ১৬টি ,রাজাপুর ইউনিয়নে ১৩টি,বালিদিয়া ইউনিয়নে ৩টি,মহম্মদপুর সদর ইউনিয়নে ৭টি,পলাশবাড়ী ইউনিয়নে ১৪টি ও নহাটা ইউনিয়নে ১৪টি মন্দিরে পালিত হবে হিন্দু ধর্মাম্বলীদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গাপূজা। হিন্দু সম্প্রদায়ের বৃহৎ শারদীয়া উৎসবকে কেন্দ্র করে মন্দিরে মন্দিরে প্রতিমা তৈরী করছেন এবং দিন রাত ব্যস্ত সময় পার করছেন ভাস্কর শিল্পীরা। মাটির কাজ প্রায় শেষের দিকে ও রং তুলির কাজে শ্রম দিতে দেখা যাচ্ছে তাদের। প্রকৃতিতে এখন শরৎ এর শিউলী ফুলের মৌ মৌ গন্ধ। শরতের শেষে ২২ অক্টোবর থেকে ৫দিন ব্যাপী শুরু হবে দর্গোৎসব। ঢাক-ঢোল, শঙ্খ ও উলুধ্বনি আর কাশির বাজনার মধ্য দিয়ে এ বছর দেবী দূর্গা আসবেন দোলনায় চড়ে এবং প্রস্থান করবেন গজে চড়ে। এই দূর্গা উৎসব পালনে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ্য থেকে পূজা চলা কালিন সময়ে করণীয় সর্ম্পকে জেলা ও উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদকে ২৬টি দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। এ বিষয়ে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শ্রী কানু তেওয়ারী বলেন এ বছর আনন্দ উৎসবের মধ্যে দিয়ে দূর্গা পূজা অনুষ্টিত হতে যাচ্ছে। তবে করোনা ভাইরাস এর জন্য সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মাস্ক পরিহিত অবস্থায় স্বাস্থ্য বিধি মেনে এই উৎসব পালন করতে হবে।