সিলেট, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, সুনামগঞ্জ এবং নেত্রকোনা জেলার বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতি হতে পারে।
সারাদেশে পর্যবেক্ষণাধীন ১০১টি পানি স্টেশনের মধ্যে হ্রাস পেয়েছে ২৮ টির, বৃদ্ধি পেয়েছে ৭২ টির, অপরিবর্তিত রয়েছে একটির, বন্যা আক্রান্ত জেলার সংখ্যা ১৭টি, বিপদসীমার উপরে নদীর সংখ্যা ১৯ এবং বিপদসীমার উপরে স্টেশনের সংখ্যা ৩০টি।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গঙ্গা ও পদ্মা নদীসমূহের পানি স্থিতিশীল আছে যা, আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আপার মেঘনা অববাহিকার প্রধান নদীসমূহের পানি বৃদ্ধি পেতে পারে।। যা আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে লরেরগড় ২৪২ মিলিমিটার, মহেশখোলা ২৪০ মিলিমিটার, কক্সবাজার ১৩৯ মিলিমিটার, লালাখাল ১৩৭ মিলিমিটার, ভাগ্যকূল ১৩৩ মিলিমিটার, সুনামগঞ্জ ১২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।